অরগ্যানিক তুলা
এসব বিরূপ প্রভাবের দরুন উন্নত ও সাব ট্রপিক্যাল দেশ গুলোতে অরগানিক তুলার চাষ দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে ।সেখানে ইন অরগানিক তুলা উৎপাদনে তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলো এগিয়ে যাচ্ছে কারন এসব দেশে পরিবেশ দূষণের তোয়াক্কা করা হয় না । গত পাঁচ বছরে আমেরিকা ও কানাডাতে অরগানিক তুলার চাষ ২৬% করে বেড়েছে ।
এক্ষেত্রে চাষের জমি প্রস্তুত করতে কমপক্ষে দুই বছরের মত সময় লেগে যেতে পারে । শুধু তাই নয় জলবায়ু,মাটি ও কীটপতঙ্গ প্রতিরোধক্ষম জাতও বেছে নিতে হবে । তুলা গাছের ফাকে ফাকে সয়াবিন,সিম ও মটরশুঁটির মত গাছ লাগাতে হবে গেগুলো মাটিতে নাইট্রোজেনের পরিমান বাড়াবে, এভাবে বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়ায় জমির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে ।
তুলা সবচেয়ে বেশি ব্যাবহ্রিত ফাইবার । টেক্সটাইল ফাইবারের মধ্যে ৫০% এরও
বেশি তুলা ফাইবার । তুলা চাষকে পরিবেশের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক চাষ
বলে মনে করা হয় । সাধারনভাবে তুলা চাষ করতে প্রচুর পরিমাণে টক্সিক
কেমিক্যালের ব্যবহার করতে হয় । এতে মানুফেকচারিং এ খরচ কমলেও, কীটনাশকের
ব্যাবহার পরিবেশ ও চাষী উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর। তুলা চাষে অত্যাধিক
পরিমাণে পানি ও সারের প্রয়োজন পরে ।পৃথিবীর মোট আবাদি জমির ২.৫ % এ তুলা
চাষ করা হলেও মোট ব্যাবহ্রিত সারের ১৬% এর বেশি ব্যবহার হয় তুলা চাষে ।
জমিতে
ব্যাবহৃত নাইট্রেট সার পরবর্তীতে নাইট্রাস অক্সাইড N20 (লাফিং গ্যাসে
)পরিনত হয় যা একটি গ্রিনহাউজ গ্যাস এবং যার ক্ষতিকারক প্রভাব কার্বন ডাই
অক্সাইডের তুলনায় ৩০০ গুন বেশি ।
অন্যদিকে গড়ে মাত্র ১ কেজি তুলা উৎপাদনে পানির প্রয়োজন পরে প্রায় ২০০০০ লিটারের মত । মধ্য এশিয়ার এরাল লেক শুকিয়ে যাওয়ার কারন হিসেবে তুলা চাষ কে মনে করা হয় । কারন এ অঞ্চলের পানি সেঁচের ৬০% এর বেশি খরচ হয় তুলার চাষের পেছনে ।
অন্যদিকে গড়ে মাত্র ১ কেজি তুলা উৎপাদনে পানির প্রয়োজন পরে প্রায় ২০০০০ লিটারের মত । মধ্য এশিয়ার এরাল লেক শুকিয়ে যাওয়ার কারন হিসেবে তুলা চাষ কে মনে করা হয় । কারন এ অঞ্চলের পানি সেঁচের ৬০% এর বেশি খরচ হয় তুলার চাষের পেছনে ।
এসব বিরূপ প্রভাবের দরুন উন্নত ও সাব ট্রপিক্যাল দেশ গুলোতে অরগানিক তুলার চাষ দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে ।সেখানে ইন অরগানিক তুলা উৎপাদনে তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলো এগিয়ে যাচ্ছে কারন এসব দেশে পরিবেশ দূষণের তোয়াক্কা করা হয় না । গত পাঁচ বছরে আমেরিকা ও কানাডাতে অরগানিক তুলার চাষ ২৬% করে বেড়েছে ।
এক্ষেত্রে চাষের জমি প্রস্তুত করতে কমপক্ষে দুই বছরের মত সময় লেগে যেতে পারে । শুধু তাই নয় জলবায়ু,মাটি ও কীটপতঙ্গ প্রতিরোধক্ষম জাতও বেছে নিতে হবে । তুলা গাছের ফাকে ফাকে সয়াবিন,সিম ও মটরশুঁটির মত গাছ লাগাতে হবে গেগুলো মাটিতে নাইট্রোজেনের পরিমান বাড়াবে, এভাবে বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়ায় জমির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে ।
Related Tag:
টেক্সটাইল ফাইবার কত প্রকার টেক্সটাইল ফাইবার কাকে বলে টেক্সটাইল ফাইবারের বৈশিষ্ট্য
প্রাকৃতিক ফাইবার কাকে বলে রিজেনারেটেড ফাইবার কি স্ট্যাপল ফাইবার কি অপটিক্যাল ফাইবার কত প্রকার ফাইবার বা তন্তু কাকে বলে
আরও পড়ুনঃ
➤ অরগ্যানিক তুলা কি ? জানার আছে অনেক কিছু
➤ টেক্সটাইল ফাইবার এর বৈশিষ্ট্যসমূহ
➤ ফাইবারের শ্রেণীবিন্যাস
➤ Physical, Chemical & Thermal Properties Of Cotton
➤ বিভিন্ন প্রকার ফাইবারের সাথে পরিচিতি
➤ টেক্সটাইল ফাইবার কি? স্ট্যাপল লেন্থ এর উপর ভিত্তি করে ফাইবার কতো প্রকার?
➤ টেক্সটাইল এর ফাইবার সম্পর্কিত কিছু তথ্য
➤ Morphological Structure Of Jute Fiber